-
রক্তের প্রয়োজনে আপনার করণীয়
-
কোন ধরণের রক্ত ও রক্ত উপাদান আপনার প্রয়োজন
-
সামর্থ্যহীনের সেবায় ফাউন্ডেশন
রক্তের প্রয়োজনে আপনার করণীয়
-
সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল/ ক্লিনিকের প্যাডে অথবা নির্ধারিত ফর্মে মেডিকেল অফিসারের সিল ও স্বাক্ষরযুক্ত লিখিত ব্লাড রিকুইজিশন আনতে হবে। রিকুইজিশন ফর্মে রোগীর অবস্থানসহ তার রক্তের গ্রুপ ও রেসাস ফ্যাক্টর স্পষ্টভাবে লেখা থাকতে হবে।
-
ক্রসম্যাচিং-এর জন্যে সংশ্লিষ্ট রোগীর ৫ মি.লি. পরিমাণ রক্ত (ফ্রেশ স্যাম্পল) সাথে আনতে হবে।
-
রক্ত বা রক্ত উপাদানের জন্যে নির্ধারিত প্রসেসিং খরচ প্রদান ও ক্রস-ম্যাচিং-এর জন্যে নির্ধারিত সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
কোন ধরণের রক্ত ও রক্ত উপাদান আপনার প্রয়োজন
সর্বাধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন কোয়ান্টাম ল্যাব, রক্ত সংগ্রহ করার পর উন্নতমানের মেশিনের সাহায্যে রক্তের কনিকাগুলো আলাদা করে ফেলা হয়। ফলে রোগীর যে কনিকা প্রয়োজন সেটাই তাকে
দেয়া হয়।
- প্লাটিলেট কনসেনট্রেট
- ফ্রেশ প্লাজমা
- ফ্রেশ ফ্রোজেন প্লাজমা
- প্লাটিলেট রিচ প্লাজমা
- প্লাটিলেট পুওর প্লাজমা
- প্রোটিন সলিউশন
- আরসিসি
- ক্রায়ো-প্রিসিপিটেট
অর্থাৎ রক্তের ৮টি উপাদান সরবরাহ করছে। ফলে ডেঙ্গু, আইটিপি, থ্যালাসেমিয়া, ব্লাড ক্যান্সার, হিমোফিলিয়া, লিউকেমিয়া, আগুনে পোড়া, সিভিয়ার এনিমিয়াসহ যেকোনো রোগীর প্রয়োজনীয় রক্ত ও রক্ত উপাদানের জন্যে নিঃসঙ্কোচে যোগাযোগ করুন :
স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রম কোয়ান্টাম ল্যাব
৩১/ভি শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন সড়ক,
শান্তিনগর, ঢাকা-১২১৭ (ইস্টার্ন প্লাস মার্কেটের পূর্ব পাশে)
ফোন : ৯৩৫১৯৬৯, ৮৩২২৯৮৭, ০১৭১৪-০১০৮৬৯
E-Mail : blood@quantummethod.org.bd
Web Site : www.quantummethod.org.bd
সামর্থ্যহীনের সেবায় ফাউন্ডেশন
কোয়ান্টাম ল্যাবে সামর্থ্যহীন রোগীদের সেবায় রয়েছে অনুদান হিসেবে ও নামমাত্র প্রসেসিং খরচে রক্ত দেয়ার সুযোগ। এ ব্যাপারে যেকোনো সহযোগিতার জন্যে ল্যাবে কর্তব্যরত অর্গানাইজারের সাথে যোগাযোগের জন্যে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
রক্ত সবসময় সবার জন্যেই ফ্রি। রক্তদাতা শুধু নয়, রক্তগ্রহীতার জন্যেও। আমরা যে দামটা রাখছি তার মধ্যে বেশ কতগুলো খরচ অন্তর্ভুক্ত আছে যা কাউকে না কাউকে করতে হবে। যেমন, প্রসেসিং খরচ। দুই নম্বর হলো ব্যাগের খরচ। তিন নম্বর হলো স্ত্রিনিং খরচ। কারণ আমাদের ল্যাবে আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্ধারিত রক্তের ৫ টি টেস্ট করি - ম্যালেরিয়া, হেপাটাইটিস বি/সি, সিফিলিস, গনোরিয়া এবং এইডস। অন্য যেকোনো জায়গায় এই টেস্টগুলো আলাদাভাবে করাতে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা লাগবে। আর বহুজাতিক হাসপাতালগুলোতে এরকম এক ব্যাগ রক্তের দাম পড়ে ৩ হাজার টাকারও বেশি।
এখন প্রশ্ন হলো, তাহলে আমরা এটি ৮০০ টাকায় দিতে পারছি কীভাবে? এর জবাব হলো আমাদের কর্মীবাহিনীর আন্তরিকতা, আমাদের স্বেচ্ছাসেবীদের শ্রম এবং সর্বোপরি পরম করুণাময়ের রহমত। আমরা যেহেতু অপচয় করি না এবং আন্তরিক সেবা দেয়ার চেষ্টা আমরা করি এবং একটা দীর্ঘসময় পর্যন্ত সেজন্যে। আর একেবারেই যাদের আর্থিক সঙ্গতি নেই, তাদের জন্যে ল্যাবে রয়েছে বিশেষ ছাড় যে ছাড়কৃত প্রসেসিং মূল্যে বা বিনা প্রসেসিং খরচে তারা রক্ত নিতে পারেন।
No comments:
Post a Comment